চলচ্চিত্র নায়ক মিঠুন আর নেই
MEn || বাংলাদেশের প্রখ্যাত চিত্রনায়ক আবুল কাসেম মিঠুন আর নেই। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাত ২টায় মারা গেছেন। ইন্না লিল্লাহিৃরাজিউন। শেখ মিঠুনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন তার বন্ধু তরুণ কবি আফসার নিজাম। তিনি জানান, কলকাতার কুটরি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মিঠুন মারা গেছেন।
মৃত্যুকালে শেখ মিঠুন স্ত্রী, মেয়ে, মা ও ভাইসহ অসংখ্য ভক্ত-গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরার দরগাপুর গ্রামে। রাজধানী ঢাকার আদাবরে পরিবারসহ ভাড়া থাকতেন মিঠুন।
কবি আফসার জানান, শেখ আবুল কাশেম মিঠুন কিছুদিন যাবৎ কিডনি ও হৃদরোগে ভুগছিলেন। গত ১১ মে অসুস্থ মা হাফেজা খাতুনকে দেখতে তিনি খুলনায় যান। পর দিন থেকে অসুস্থ হয়ে
পড়লে খুলনায় তাকে ইসলামি ব্যাংক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর তাকে গত ১৯ মে সড়কপথে নিয়ে গিয়ে কলকাতার ধর্মতলার ফাবস ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে কার্ডিওলজি বিশেষজ্ঞ ডা: বিবি শুকলার অধীনে তিনি চিকিৎসাধী ছিলেন। কলকাতা থেকে সড়ক পথে বেনাপোলের পথে মরহুমের লাশ গ্রামের বাড়িয়ে নিয়ে আসা হচ্ছে। সেখানেই তার জানাজা হবে বলে জানানো হয়েছে।
মিঠুন একপর্যায়ে ইসলামি সংস্কৃতির প্রতি আকৃষ্ট হয়ে অভিনয় ছেড়ে দেন। পরে বিভিন্ন ইসলামিক অনুষ্ঠান নির্মানের সাথে জড়িত হন।
মৃত্যুকালে শেখ মিঠুন স্ত্রী, মেয়ে, মা ও ভাইসহ অসংখ্য ভক্ত-গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরার দরগাপুর গ্রামে। রাজধানী ঢাকার আদাবরে পরিবারসহ ভাড়া থাকতেন মিঠুন।
কবি আফসার জানান, শেখ আবুল কাশেম মিঠুন কিছুদিন যাবৎ কিডনি ও হৃদরোগে ভুগছিলেন। গত ১১ মে অসুস্থ মা হাফেজা খাতুনকে দেখতে তিনি খুলনায় যান। পর দিন থেকে অসুস্থ হয়ে
পড়লে খুলনায় তাকে ইসলামি ব্যাংক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর তাকে গত ১৯ মে সড়কপথে নিয়ে গিয়ে কলকাতার ধর্মতলার ফাবস ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে কার্ডিওলজি বিশেষজ্ঞ ডা: বিবি শুকলার অধীনে তিনি চিকিৎসাধী ছিলেন। কলকাতা থেকে সড়ক পথে বেনাপোলের পথে মরহুমের লাশ গ্রামের বাড়িয়ে নিয়ে আসা হচ্ছে। সেখানেই তার জানাজা হবে বলে জানানো হয়েছে।
মিঠুন একপর্যায়ে ইসলামি সংস্কৃতির প্রতি আকৃষ্ট হয়ে অভিনয় ছেড়ে দেন। পরে বিভিন্ন ইসলামিক অনুষ্ঠান নির্মানের সাথে জড়িত হন।
Comments
Post a Comment