নায়ক তাপস রাজনাীতিতে খলনায়ক
নায়ক তাপস রাজনাীতিতে খলনায়ক
ইনফো ডেস্ক : ভারতীয় বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় নায়ক তাপস পাল রাজনাীতিতে এসে ভালোই সাড়া ফেলেছিলেন। তুমুল জনপ্রিয়তা নিয়ে তৃণমূলের হয়ে এক ধাক্কায় কৃষ্ণনগর আসন থেকে লোকসভার সদস্যও নির্বাচিত হয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু এক মন্তব্যে নায়ক থেকে পুরো দেশজুড়ে খলনায়কে পরিণত হয়েছেন এ অভিনেতা।
বিতর্কিত মন্তব্যের পর পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল নেতা তাপস পালের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে সোচ্চার হয়েছেন ভারতের অন্যান্য দলের নেতারা।
সম্প্রতি নদীয়ার চৌমাহা গ্রামে এক সমাবেশে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ সিপিএমের নারী কর্মীদের লক্ষ করে তাপস পাল বলেন, ‘আমার মা, বোন, বাবা, বাচ্চা কারোর গায়ে যদি হাত পড়ে, আমি ছেড়ে কথা বলব না। বাড়ি বাড়ি লোক পাঠিয়ে রেপ করে দেব।’
সোমবার টেলিভিশন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাপস পালের বক্তব্যের ভিডিওটি প্রচারিত হওয়ার পর থেকে সমালোচনার ঝড় ওঠে। লোকসভার সদস্য তাপসকে সংসদ অধিবেশনের প্রথম দিন থেকেই যাতে বরখাস্ত করা হয়, এ জন্য চেষ্টা চালাচ্ছে বিজেপি, কংগ্রেস ও সিপিএম। আগামী সোমবার বাজেট অধিবেশনে তাপস পাল সংসদে এলে লোকসভার নারী সংসদ সদস্যরা তার বিরুদ্ধে একযোগে প্রতিবাদ জানাবেন বলেও স্থির করেছেন।
এই উদ্যোগে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সিপিএমের নারী শাখার নেত্রী ও পলিটব্যুরোর সদস্য বৃন্দা কারাট। তিনি বলেন, ‘তৃণমূলের সাংসদ বলেই পশ্চিমবঙ্গ সরকার তার বিরুদ্ধে এফআইআর করেনি, গ্রেফতারও করেনি। এখন স্পিকারের উচিত বিভিন্ন দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে তাপস পালের শাস্তির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া। এটা তৃণমূল বনাম সিপিএম নয়, বরং এটা তৃণমূল বনাম সংসদের মর্যাদা।’
তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘এমন মন্তব্য করার পরও একজন সাংসদ কি পার্লামেন্টে বসতে পারবেন? আর পার্লামেন্ট সেটা চুপ করে দেখবে? ’
তাপস পালকে যাতে সংসদে বসতে না দেওয়া হয়, এ জন্য স্পিকার সুমিত্রা মহাজনের কাছে আবেদন জানিয়েছেন বিভিন্ন দলের সংসদ সদস্যরা।
তাপস পালের বন্ধু পশ্চিমবঙ্গ থেকে নির্বাচিত বিজেপির লোকসভার সদস্য বাবুল সুপ্রিয় বলেন, ‘দিল্লিতে নানাভাবে এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ হবে। আমি খুবই আশ্চর্য হব, যদি আমি দেখি সংসদের অধিবেশনে তাপস বসার অনুমতি পাচ্ছেন। তৃণমূল যে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে না, সেটা তো পরিষ্কার। কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী তার কী শাস্তি হতে পারে, সেটা নিয়ে দিল্লিতে অনেকেই ভাবছেন।’
এদিকে, বিতর্ক এড়াতে তাপস পালকে আপাতত সংসদ থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে তার দল তৃণমূল কংগ্রেস।
বিতর্কিত মন্তব্যের পর পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল নেতা তাপস পালের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে সোচ্চার হয়েছেন ভারতের অন্যান্য দলের নেতারা।
সম্প্রতি নদীয়ার চৌমাহা গ্রামে এক সমাবেশে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ সিপিএমের নারী কর্মীদের লক্ষ করে তাপস পাল বলেন, ‘আমার মা, বোন, বাবা, বাচ্চা কারোর গায়ে যদি হাত পড়ে, আমি ছেড়ে কথা বলব না। বাড়ি বাড়ি লোক পাঠিয়ে রেপ করে দেব।’
সোমবার টেলিভিশন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাপস পালের বক্তব্যের ভিডিওটি প্রচারিত হওয়ার পর থেকে সমালোচনার ঝড় ওঠে। লোকসভার সদস্য তাপসকে সংসদ অধিবেশনের প্রথম দিন থেকেই যাতে বরখাস্ত করা হয়, এ জন্য চেষ্টা চালাচ্ছে বিজেপি, কংগ্রেস ও সিপিএম। আগামী সোমবার বাজেট অধিবেশনে তাপস পাল সংসদে এলে লোকসভার নারী সংসদ সদস্যরা তার বিরুদ্ধে একযোগে প্রতিবাদ জানাবেন বলেও স্থির করেছেন।
এই উদ্যোগে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সিপিএমের নারী শাখার নেত্রী ও পলিটব্যুরোর সদস্য বৃন্দা কারাট। তিনি বলেন, ‘তৃণমূলের সাংসদ বলেই পশ্চিমবঙ্গ সরকার তার বিরুদ্ধে এফআইআর করেনি, গ্রেফতারও করেনি। এখন স্পিকারের উচিত বিভিন্ন দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে তাপস পালের শাস্তির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া। এটা তৃণমূল বনাম সিপিএম নয়, বরং এটা তৃণমূল বনাম সংসদের মর্যাদা।’
তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘এমন মন্তব্য করার পরও একজন সাংসদ কি পার্লামেন্টে বসতে পারবেন? আর পার্লামেন্ট সেটা চুপ করে দেখবে? ’
তাপস পালকে যাতে সংসদে বসতে না দেওয়া হয়, এ জন্য স্পিকার সুমিত্রা মহাজনের কাছে আবেদন জানিয়েছেন বিভিন্ন দলের সংসদ সদস্যরা।
তাপস পালের বন্ধু পশ্চিমবঙ্গ থেকে নির্বাচিত বিজেপির লোকসভার সদস্য বাবুল সুপ্রিয় বলেন, ‘দিল্লিতে নানাভাবে এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ হবে। আমি খুবই আশ্চর্য হব, যদি আমি দেখি সংসদের অধিবেশনে তাপস বসার অনুমতি পাচ্ছেন। তৃণমূল যে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে না, সেটা তো পরিষ্কার। কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী তার কী শাস্তি হতে পারে, সেটা নিয়ে দিল্লিতে অনেকেই ভাবছেন।’
এদিকে, বিতর্ক এড়াতে তাপস পালকে আপাতত সংসদ থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে তার দল তৃণমূল কংগ্রেস।
Comments
Post a Comment