পুলিশের মুখোমুখি প্রীতি
পুলিশের মুখোমুখি প্রীতি

ইনফো ডেস্ক : মঙ্গলবার ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামেই প্রীতি জিন্টার বয়ান নিলো পুলিস। আই পি এল ম্যাচ চলাকালীন এখানে নেস ওয়াদিয়া তার শ্লীলতাহানি করেছিলেন, গালাগালি দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ করেছেন অভিনেত্রী। ১২ জুন মেরিন ড্রাইভ থানায় অভিযোগ লিখিয়ে আমেরিকা চলে গিয়েছিলেন প্রীতি। ফিরেছেন রোববার। পুলিশ তাকে জানায়, স্পট রিপোর্ট লিখতে সুবিধা হবে বলে যেখানে ঘটনা ঘটেছিল সেই ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামেই বয়ান নিতে চাই আমরা। প্রীতি বান্দ্রার বাড়িতেই বয়ান দিতে আগ্রহী থাকলেও শেষে স্টেডিয়ামেই আসেন। উপস্হিত সাংবাদিকদের ক্যামেরার ঝলকানির মধ্যে প্রায় দৌড়ে স্টেডিয়ামে ঢুকে যান তিনি। স্টেডিয়ামের কোন স্ট্যান্ডে, কোন আসনের সামনে ঘটনা ঘটেছিল তা অভিনেত্রীর কাছে জানতে চায় পুলিশ। ঘটনার সময়ে কে কে উপস্হিত ছিলেন তাও খতিয়ে দেখবে তারা।
এদিকে, অভিনেত্রী-শিল্পপতি দ্বন্দ্ব ঘিরে ক্রমশ জলঘোলা হচ্ছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে। বম্বে ডাইংয়ের চেয়ারম্যান ও নেসের বাবা নাসলি অভিযোগ করেছেন, প্রীতির হয়ে বেশ কয়েকবার তাকে ফোনে হুমকি দিয়েছে পলাতক ডন রবি পূজারি।
এছাড়া বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে নেস-প্রীতি গোলমাল নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ওই আই পি এল ম্যাচ চলার দিন ছিল নেসের জন্মদিন। তিনি তার পরিবারের জন্য স্টেডিয়ামের ভি আই পি এনক্লোজারে বেশ কিছু আসন রিজার্ভ করেছিলেন। কিন্তু প্রীতি এবং তার বন্ধুরা সব আসন দখল করে নেন। নেস এবং প্রীতির দল পাঞ্জাব ইলেভেনের কর্তারা এ নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রীতি জানান, নেসের ব্যাপার আমি বুঝে নেব। এরপরে মা এবং ২ আত্মীয়কে নিয়ে নেস এসে দেখেন একটাও আসন খালি নেই। তার মা বাধ্য হয়ে প্রায় ২০ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকেন। এতে উত্তেজিত হয়ে নেস দলের এবং আই পি এল কর্তাদের কাছে জানতে চান, তার রিজার্ভ করা আসনে অন্যরা বসে আছেন কেন? এ নিয়ে গোলমাল যখন চলছিল তখন প্রীতি সামনের সারিতে বসে থেকেও একটা কথা বলেননি। উত্তেজিত নেস তখন প্রীতির কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে, তার হাতে ভর দিয়ে, জানতে চান ব্যাপারটা কী। শুরু হয়ে যায় দুজনের উত্তেজিত তর্কাতর্কি। তবে এইসব প্রতিবেদনই নেসের ঘনিষ্ঠদের মত নিয়ে তৈরি। পুলিশের তদন্ত শুরু হলে অন্যরকম তথ্য উঠে আসতে পারে। - ওয়েবসাইট।
এছাড়া বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে নেস-প্রীতি গোলমাল নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ওই আই পি এল ম্যাচ চলার দিন ছিল নেসের জন্মদিন। তিনি তার পরিবারের জন্য স্টেডিয়ামের ভি আই পি এনক্লোজারে বেশ কিছু আসন রিজার্ভ করেছিলেন। কিন্তু প্রীতি এবং তার বন্ধুরা সব আসন দখল করে নেন। নেস এবং প্রীতির দল পাঞ্জাব ইলেভেনের কর্তারা এ নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রীতি জানান, নেসের ব্যাপার আমি বুঝে নেব। এরপরে মা এবং ২ আত্মীয়কে নিয়ে নেস এসে দেখেন একটাও আসন খালি নেই। তার মা বাধ্য হয়ে প্রায় ২০ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকেন। এতে উত্তেজিত হয়ে নেস দলের এবং আই পি এল কর্তাদের কাছে জানতে চান, তার রিজার্ভ করা আসনে অন্যরা বসে আছেন কেন? এ নিয়ে গোলমাল যখন চলছিল তখন প্রীতি সামনের সারিতে বসে থেকেও একটা কথা বলেননি। উত্তেজিত নেস তখন প্রীতির কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে, তার হাতে ভর দিয়ে, জানতে চান ব্যাপারটা কী। শুরু হয়ে যায় দুজনের উত্তেজিত তর্কাতর্কি। তবে এইসব প্রতিবেদনই নেসের ঘনিষ্ঠদের মত নিয়ে তৈরি। পুলিশের তদন্ত শুরু হলে অন্যরকম তথ্য উঠে আসতে পারে। - ওয়েবসাইট।
Comments
Post a Comment