সর্বকালের সেরা ১০টি ব্যয়বহুল সিনেমা
সর্বকালের সেরা ১০টি ব্যয়বহুল সিনেমা
ইনফো ডেস্ক : সিনেমা আজকের দিনে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনোদন মাধ্যম। একটা ভালো সিনেমা তৈরি করতে বেশ অর্থ ব্যয় করতে হয়। কোন কোন নির্মাতা তাঁর চিন্তাটিকে দর্শকের চোখে পৌঁছে দিতে প্রচুর অর্থ ব্যয় করেন। আর ভালো সিনেমা প্রযোজকের বিনিয়োগকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি আর্থিক ভাবেও সফলতা আনে। এর ব্যতিক্রমও হয় অনেকক্ষেত্রে। যাইহোক, আসুন জেনে নিই পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল ১০টি সিনেমা সম্পর্কে।
১০। দ্য ক্রনিক্যালস অব নারনিয়া: প্রিন্স কাস্পিয়ান
সি এস লুইসের শিশুতোষ উপন্যাস অবলম্বনে এপিক ফ্যান্টাসি সিনেমা ‘দ্য ক্রনিক্যালস অব নারনিয়া: প্রিন্স কাস্পিয়ান’ নির্মাণ করেন পরিচালক এন্ড্রু এ্যাডামসন। ২২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে তৈরি এ সিনেমাটি ১৬ মে, ২০০৮ এ মুক্তি পেয়ে বক্স অফিসে এ পর্যন্ত ফিরিয়ে দিয়েছে ৪১, ৯৬, ৬৫, ৫৬৮ মার্কিন ডলার।
৯। পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান: ডেড ম্যান’স চেস্ট
এটি গোর ভার্বিনস্কি পরিচালিত পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান সিরিজের দ্বিতীয় সিনেমা। তারকা অভিনেতা জনি ডেপ, অরলেন্দু ব্লিউম অভিনীত ফ্যান্টাসি ধর্মী সিনেমাটি নির্মানে খরচ হয়েছে ২২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ৭ জুলাই, ২০০৭ এ মুক্তি লাভ করা সিনেমাটি বক্স অফিসে তুলে এনেছে ১০৬, ৬১, ৭৯, ৭২৫ মার্কিন ডলার।
৮। ম্যান অব স্টিল:
কমিকসের সুপার হিরো সুপার ম্যানকে নিয়ে পরিচালক জ্যাক স্লাইডার পরিচালিত এই সিনেমার প্রযোজকদের একজন বিখ্যাত নির্মাতা ক্রিস্টোফার নোলান। সিনেমাটি তৈরি করতে ব্যয় হয়েছিলো ২২৫ মিলিয়ন মার্কিনডলার। কিন্তু ১৪ জুন, ২০১৩ তে মুক্তি পাওয়া সিনেমাটি বিশ্বজুড়ে আয় করেছে ৬৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৬ সালে ছবিটির একটি সিক্যুয়েল মুক্তি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে যেটির নাম ‘ব্যাটম্যান ভি সুপারম্যানঃ ডন অফ জাস্টিস’।
৭। দ্য ডার্ক নাইট রাইজেস:
ব্যাটম্যান সিরিজের তৃতীয় এই সিনেমাটি নির্মান করেত ক্রিস্টোফার নোলান ব্যয় করেছেন ২৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ব্যাট ম্যানের ভূমিকায় ক্রিস্টিয়ান বেইল অভিনীত সিনেমাটি ২০ জুলাই, ২০১২ তে মুক্তি পাওয়ার পর এখন পর্যন্ত ব্যবসা করেছে ১, ০৮৪, ৪৩৯০৯৯ মার্কিন ডলার।
৬। এ্যাভাটার:
ব্লকবাস্টার হিট সিনেমা ‘টাইটানিক’-এর পরিচালক জেমস ক্যামেরুন এ্যাভাটার নির্মানে ব্যয় করেন ২৩৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১০ ডিসেম্বর, ২০০৯ এ লন্ডনে আর ১৮ ডিসেম্বর, ২০০৯ এ আমেরিকায় মুক্তি পাওয়া এ্যাভাটার এ পর্যন্ত আয় করেছে ২, ৭৮২, ২৭৫, ১৭২ মার্কিন ডলার।
৫। জন কার্টার:
এ্যন্ড্রু স্ট্যানটন পরিচালিত ডিজনির এই সিনেমাটি নির্মান ব্যয় ২৫০ মিলিয়ন ডলার। এতো ব্যয়ে নির্মিত সিনেমাটির বিস্ময়কর তথ্য হচ্ছে ৯ মার্চ, ২০১২ তে মুক্তি পাওয়ার পর এখন পর্যন্ত ঘরে তোলেছে মাত্র ৭৩, ০৭৮, ১০০ মার্কিন ডলার।
৪। হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য হাফ ব্লাড প্রিন্স:
জে কে রাওলিং-এর হ্যারি পটার সিরিজের ষষ্ট বই নিয়ে পরিচালক ডেভিড ইয়াটস নির্মান করেন এই সিনেমা। জুলাই ১৫, ২০০৯ এ মুক্তি পেয়ে পৃথিবী জুড়ে সাড়া জাগিয়ে তোলে আনে ৯৩৪, ৪১৬, ৪৮৭ মার্কিন ডলার।
৩। স্পাইডার ম্যান ৩:
একুশ শতকের অন্যতম জনপ্রিয় সুপার হিরো স্পাইডার ম্যান। নির্মাতা স্যাম রাইমি এ সিনেমা নির্মানে ব্যয় করেন ২৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০০৭ সালের এপ্রিলের ১৬ তারিখ টকিওতে প্রিমিয়ার শেষে মে ৪, ২০০৭ এ মুক্তি পেয়ে ছবিটি আয় করেছে প্রায় ৮৯১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২। ট্যাঙ্গল্ড:
হলিউডে ইতিহাস সৃষ্টিকারী এ্যানিমেটেড সিনেমা ‘ট্যাঙ্গল্ড’। ছয় বছর সময় ধরে ২৬০ মিলিয়ন খরচে নির্মান করা সিনেমাটি ছোট বড় সকলেরই পছন্দের। এটি এ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি খরচে নির্মিত এ্যানিমেশন সিনেমা। ২৪ নভেম্বর ২০১০ থেকে সিনেমাটি আয় করেছে ৫৯১, ৭৯৪, ৯৩৬ মার্কিন ডলার।
১। পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান: এট ওয়ার্ল্ড’স এন্ড
এটি এখন পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে ব্যয়বহুল সিনেমা। গোর ভার্বিনস্কি পরিচালিত পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান সিরিজের তৃতীয় সিনেমাটি নির্মানে ব্যয় করা হয়েছে ৩০০ মিলিয়ন ডলার। ২৫ মে, ২০০৭ এ মুক্তি পেয়ে এ পর্যন্ত আয় করেছে ৯৬৩, ৪২০, ৪২৫ মার্কিন ডলার। এই সিরিজের চতুর্থ ছবিটি তৃতীয়টিকে ক্রস করে যেতে পারে নি। তবে, আপনি হয়তো জেনে খুশি হবেন এই সিরিজের পঞ্চম সিনেমাটি ২০১৫ সালে মুক্তির কথা রয়েছে। দেখা যাক এবার কী হয়!
১০। দ্য ক্রনিক্যালস অব নারনিয়া: প্রিন্স কাস্পিয়ান
সি এস লুইসের শিশুতোষ উপন্যাস অবলম্বনে এপিক ফ্যান্টাসি সিনেমা ‘দ্য ক্রনিক্যালস অব নারনিয়া: প্রিন্স কাস্পিয়ান’ নির্মাণ করেন পরিচালক এন্ড্রু এ্যাডামসন। ২২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে তৈরি এ সিনেমাটি ১৬ মে, ২০০৮ এ মুক্তি পেয়ে বক্স অফিসে এ পর্যন্ত ফিরিয়ে দিয়েছে ৪১, ৯৬, ৬৫, ৫৬৮ মার্কিন ডলার।
৯। পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান: ডেড ম্যান’স চেস্ট
এটি গোর ভার্বিনস্কি পরিচালিত পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান সিরিজের দ্বিতীয় সিনেমা। তারকা অভিনেতা জনি ডেপ, অরলেন্দু ব্লিউম অভিনীত ফ্যান্টাসি ধর্মী সিনেমাটি নির্মানে খরচ হয়েছে ২২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ৭ জুলাই, ২০০৭ এ মুক্তি লাভ করা সিনেমাটি বক্স অফিসে তুলে এনেছে ১০৬, ৬১, ৭৯, ৭২৫ মার্কিন ডলার।
৮। ম্যান অব স্টিল:
কমিকসের সুপার হিরো সুপার ম্যানকে নিয়ে পরিচালক জ্যাক স্লাইডার পরিচালিত এই সিনেমার প্রযোজকদের একজন বিখ্যাত নির্মাতা ক্রিস্টোফার নোলান। সিনেমাটি তৈরি করতে ব্যয় হয়েছিলো ২২৫ মিলিয়ন মার্কিনডলার। কিন্তু ১৪ জুন, ২০১৩ তে মুক্তি পাওয়া সিনেমাটি বিশ্বজুড়ে আয় করেছে ৬৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৬ সালে ছবিটির একটি সিক্যুয়েল মুক্তি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে যেটির নাম ‘ব্যাটম্যান ভি সুপারম্যানঃ ডন অফ জাস্টিস’।
৭। দ্য ডার্ক নাইট রাইজেস:
ব্যাটম্যান সিরিজের তৃতীয় এই সিনেমাটি নির্মান করেত ক্রিস্টোফার নোলান ব্যয় করেছেন ২৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ব্যাট ম্যানের ভূমিকায় ক্রিস্টিয়ান বেইল অভিনীত সিনেমাটি ২০ জুলাই, ২০১২ তে মুক্তি পাওয়ার পর এখন পর্যন্ত ব্যবসা করেছে ১, ০৮৪, ৪৩৯০৯৯ মার্কিন ডলার।
৬। এ্যাভাটার:
ব্লকবাস্টার হিট সিনেমা ‘টাইটানিক’-এর পরিচালক জেমস ক্যামেরুন এ্যাভাটার নির্মানে ব্যয় করেন ২৩৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১০ ডিসেম্বর, ২০০৯ এ লন্ডনে আর ১৮ ডিসেম্বর, ২০০৯ এ আমেরিকায় মুক্তি পাওয়া এ্যাভাটার এ পর্যন্ত আয় করেছে ২, ৭৮২, ২৭৫, ১৭২ মার্কিন ডলার।
৫। জন কার্টার:
এ্যন্ড্রু স্ট্যানটন পরিচালিত ডিজনির এই সিনেমাটি নির্মান ব্যয় ২৫০ মিলিয়ন ডলার। এতো ব্যয়ে নির্মিত সিনেমাটির বিস্ময়কর তথ্য হচ্ছে ৯ মার্চ, ২০১২ তে মুক্তি পাওয়ার পর এখন পর্যন্ত ঘরে তোলেছে মাত্র ৭৩, ০৭৮, ১০০ মার্কিন ডলার।
৪। হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য হাফ ব্লাড প্রিন্স:
জে কে রাওলিং-এর হ্যারি পটার সিরিজের ষষ্ট বই নিয়ে পরিচালক ডেভিড ইয়াটস নির্মান করেন এই সিনেমা। জুলাই ১৫, ২০০৯ এ মুক্তি পেয়ে পৃথিবী জুড়ে সাড়া জাগিয়ে তোলে আনে ৯৩৪, ৪১৬, ৪৮৭ মার্কিন ডলার।
৩। স্পাইডার ম্যান ৩:
একুশ শতকের অন্যতম জনপ্রিয় সুপার হিরো স্পাইডার ম্যান। নির্মাতা স্যাম রাইমি এ সিনেমা নির্মানে ব্যয় করেন ২৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০০৭ সালের এপ্রিলের ১৬ তারিখ টকিওতে প্রিমিয়ার শেষে মে ৪, ২০০৭ এ মুক্তি পেয়ে ছবিটি আয় করেছে প্রায় ৮৯১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২। ট্যাঙ্গল্ড:
হলিউডে ইতিহাস সৃষ্টিকারী এ্যানিমেটেড সিনেমা ‘ট্যাঙ্গল্ড’। ছয় বছর সময় ধরে ২৬০ মিলিয়ন খরচে নির্মান করা সিনেমাটি ছোট বড় সকলেরই পছন্দের। এটি এ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি খরচে নির্মিত এ্যানিমেশন সিনেমা। ২৪ নভেম্বর ২০১০ থেকে সিনেমাটি আয় করেছে ৫৯১, ৭৯৪, ৯৩৬ মার্কিন ডলার।
১। পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান: এট ওয়ার্ল্ড’স এন্ড
এটি এখন পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে ব্যয়বহুল সিনেমা। গোর ভার্বিনস্কি পরিচালিত পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান সিরিজের তৃতীয় সিনেমাটি নির্মানে ব্যয় করা হয়েছে ৩০০ মিলিয়ন ডলার। ২৫ মে, ২০০৭ এ মুক্তি পেয়ে এ পর্যন্ত আয় করেছে ৯৬৩, ৪২০, ৪২৫ মার্কিন ডলার। এই সিরিজের চতুর্থ ছবিটি তৃতীয়টিকে ক্রস করে যেতে পারে নি। তবে, আপনি হয়তো জেনে খুশি হবেন এই সিরিজের পঞ্চম সিনেমাটি ২০১৫ সালে মুক্তির কথা রয়েছে। দেখা যাক এবার কী হয়!
Comments
Post a Comment