বলিউডের খিলাড়ি
বলিউডের খিলাড়ি
ইনফো ডেস্ক : নাহ, ফুটবলটা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। গোলের মৌসুমে বলিউড বক্স অফিসকে এক জোড়া গোল উপহার দিয়ে ফেললেন বিটাউনের এক খিলাড়ি। বক্স অফিস আয়ে তাঁর ছবি এখন এক-এর পেছনে গোল দুটো শূন্য বসিয়ে এক শ কোটি ক্লাবের জালে। শুধু কি তাই! চলতি বছরে এ পর্যন্ত সর্বাধিক আয় করা সালমানের ছবি জয় হোকেও যেকোনো মুহূর্তে পেছনে ফেলে দেবে তাঁর এই ছবি। হ্যাঁ, ছবির নাম হলিডে। আর সেই ছবির নায়ক ‘খিলাড়ি’খ্যাত বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমারের কথাই বলছি আজ।
যাঁরা ভুলে গেছেন, তাঁদের মনে করিয়ে দিই, বলিউডে অক্ষয়ের শুরুটা নব্বইয়ের দশকে। আর সেই থেকে আজ অবধি প্রায় ২৫ বছরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার। বলিউডে সবচেয়ে বেশি নায়িকার সঙ্গে জুটি বাঁধার রেকর্ডটাও তাঁরই। মাধুরী, জুহি, ঐশ্বরিয়া, কাজল, মনীষা, শিল্পা, রাবিনা, পূজা ভাটের পাশাপাশি ক্যাটরিনা, কারিনা, প্রিয়াঙ্কা কিংবা জেন ওয়াইয়ের দীপিকা, আনুশকা, সোনাক্ষীÑখিলাড়ির নায়িকা কে হয়নি বলুন? ১৯৯১ সালে সুগন্ধা ছবির মধ্য দিয়ে অক্ষয়ের বলিউড অভিষেক। পরের বছরেই আব্বাস-মাস্তানের সাসপেন্স থ্রিলার হিট ছবি খিলাড়ি দিয়েই ‘খিলাড়ি’ তকমাটা পেয়ে গেলেন অক্ষয়। ক্যারিয়ারের প্রথম হিট ছবি এটিই। এরপর একের পর এক ‘খিলাড়ি’ সিকুয়েন্স তাঁকে পরিচয় এনে দেয় অ্যাকশন হিরোর। আটটি ছবি নিয়ে তাঁর খিলাড়ি সিরিজ বলিউডের একমাত্র সিরিজ ছবি, যেখানে এত পর্ব রয়েছে। খিলাড়ি হিরো হিসেবে দর্শক তাঁকে বিপুলভাবে গ্রহণ করায় একের পর এক নির্মিত হয়েছে ম্যায় খিলাড়ি তু আনাড়ি, সব সে বড়া খিলাড়ি, খিলাড়িও কা খিলাড়ি, মিস্টার অ্যান্ড মিসেস খিলাড়ি, ইন্টারন্যাশনাল খিলাড়ি, খিলাড়ি ৪২০, খিলাড়ি ৭৮৬-এর মতো ব্যবসাসফল ছবিগুলো।
একসময় ভক্তমহল রীতিমতো অপেক্ষায় থাকত খিলাড়ি সিরিজের ছবির জন্য। ক্যারিয়ারের প্রথম দিকে অক্ষয় অ্যাকশন হিরো হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করলেও অভিনয়ে একসময় মার্শাল আর্ট এবং কারাতের সঙ্গে জুড়ে নিলেন হাস্যরসের মিশেল। আজকের দিনের অক্ষয় আর শুরুর দিকের অক্ষয়ের পার্থক্যটা সেখানে সত্যিই চোখে পড়ার মতো। ৪৬ বছর বয়সে এসেও অক্ষয় মানেই এখন কমেডি। সঙ্গে দুর্দান্ত কিছু স্ট্যান্ট আর অ্যাকশনের চোখধাঁধানো ব্যক্তিত্বশীল উপস্থিতি। বক্স অফিসে রেকর্ড পরিমাণ ব্যবসা করে সুপারহিটের তকমা লাগিয়েছে তাঁর দিল তো পাগল হে, ফের হেরা ফেরি, ও মাই গড, হাউসফুল, হাউসফুল টু, ওয়েলকাম, সিং ইজ কিং, রাওডি রাঠোর ইত্যাদি ছবি।
শুধু অভিনয় নয়, ২০১১ সালে ব্রেকআওয়ে ছবি দিয়ে প্রযোজকের আসনেও বসতে শুরু করেছেন অক্ষয়। পাশাপাশি বৈবাহিক জীবনটাও বেশ দাপটের সঙ্গে কাটাচ্ছেন অক্ষয়। স্ত্রীর-ভাগ্যের জোরেই নাকি বলিউডে খান-খান যুদ্ধের মধ্যেও নিজের জায়গা অটুট রাখতে পেরেছেন তিনিÑএমনটাই মনে করেন অক্ষয় কুমার। বলিউডের শক্ত মাটিতে যতটুকু সাফল্যের মুখ দেখেছেন, সবটুকুই নাকি স্ত্রী টুইঙ্কেল খান্নার জন্যই! ২০০১ সালে একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী, রাজেশ খান্না-ডিম্পল কাপাডিয়ার মেয়ে টুইঙ্কেল খান্নাকে বিয়ে করেন অক্ষয়। টুইঙ্কেলকে বিয়ে করার পরপরই নাকি অক্ষয়ের জীবনে একের পর এক সফলতা ধরা দেয়। অক্ষয় বলেন, ‘টুইঙ্কেল আমার জন্য ভীষণ লাকি। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তেই সে আমার পাশে থেকেছে।’
বিয়ের বছরেই টুইঙ্কেল অভিনীত সর্বশেষ ছবি লাভ কে লিয়ে কুচ ভি কারেগা মুক্তি পায়। সত্যিই শেষ ছবির মতো টুইঙ্কেলও তাঁর ভালোবাসা অক্ষয়ের জন্য সবকিছুই করেছেন। বিয়ের পরেই অভিনয় থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে ইন্টেরিয়র ডিজাইনার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন টুইঙ্কেল। আরাভ ও নিতারা নামের দুটি সন্তান রয়েছে এই তারকা দম্পতির। পরিবার, ক্যারিয়ারÑসবকিছু মিলিয়েই জীবনটা মন্দ কাটছে না অক্ষয়ের।
যাঁরা ভুলে গেছেন, তাঁদের মনে করিয়ে দিই, বলিউডে অক্ষয়ের শুরুটা নব্বইয়ের দশকে। আর সেই থেকে আজ অবধি প্রায় ২৫ বছরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার। বলিউডে সবচেয়ে বেশি নায়িকার সঙ্গে জুটি বাঁধার রেকর্ডটাও তাঁরই। মাধুরী, জুহি, ঐশ্বরিয়া, কাজল, মনীষা, শিল্পা, রাবিনা, পূজা ভাটের পাশাপাশি ক্যাটরিনা, কারিনা, প্রিয়াঙ্কা কিংবা জেন ওয়াইয়ের দীপিকা, আনুশকা, সোনাক্ষীÑখিলাড়ির নায়িকা কে হয়নি বলুন? ১৯৯১ সালে সুগন্ধা ছবির মধ্য দিয়ে অক্ষয়ের বলিউড অভিষেক। পরের বছরেই আব্বাস-মাস্তানের সাসপেন্স থ্রিলার হিট ছবি খিলাড়ি দিয়েই ‘খিলাড়ি’ তকমাটা পেয়ে গেলেন অক্ষয়। ক্যারিয়ারের প্রথম হিট ছবি এটিই। এরপর একের পর এক ‘খিলাড়ি’ সিকুয়েন্স তাঁকে পরিচয় এনে দেয় অ্যাকশন হিরোর। আটটি ছবি নিয়ে তাঁর খিলাড়ি সিরিজ বলিউডের একমাত্র সিরিজ ছবি, যেখানে এত পর্ব রয়েছে। খিলাড়ি হিরো হিসেবে দর্শক তাঁকে বিপুলভাবে গ্রহণ করায় একের পর এক নির্মিত হয়েছে ম্যায় খিলাড়ি তু আনাড়ি, সব সে বড়া খিলাড়ি, খিলাড়িও কা খিলাড়ি, মিস্টার অ্যান্ড মিসেস খিলাড়ি, ইন্টারন্যাশনাল খিলাড়ি, খিলাড়ি ৪২০, খিলাড়ি ৭৮৬-এর মতো ব্যবসাসফল ছবিগুলো।
একসময় ভক্তমহল রীতিমতো অপেক্ষায় থাকত খিলাড়ি সিরিজের ছবির জন্য। ক্যারিয়ারের প্রথম দিকে অক্ষয় অ্যাকশন হিরো হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করলেও অভিনয়ে একসময় মার্শাল আর্ট এবং কারাতের সঙ্গে জুড়ে নিলেন হাস্যরসের মিশেল। আজকের দিনের অক্ষয় আর শুরুর দিকের অক্ষয়ের পার্থক্যটা সেখানে সত্যিই চোখে পড়ার মতো। ৪৬ বছর বয়সে এসেও অক্ষয় মানেই এখন কমেডি। সঙ্গে দুর্দান্ত কিছু স্ট্যান্ট আর অ্যাকশনের চোখধাঁধানো ব্যক্তিত্বশীল উপস্থিতি। বক্স অফিসে রেকর্ড পরিমাণ ব্যবসা করে সুপারহিটের তকমা লাগিয়েছে তাঁর দিল তো পাগল হে, ফের হেরা ফেরি, ও মাই গড, হাউসফুল, হাউসফুল টু, ওয়েলকাম, সিং ইজ কিং, রাওডি রাঠোর ইত্যাদি ছবি।
শুধু অভিনয় নয়, ২০১১ সালে ব্রেকআওয়ে ছবি দিয়ে প্রযোজকের আসনেও বসতে শুরু করেছেন অক্ষয়। পাশাপাশি বৈবাহিক জীবনটাও বেশ দাপটের সঙ্গে কাটাচ্ছেন অক্ষয়। স্ত্রীর-ভাগ্যের জোরেই নাকি বলিউডে খান-খান যুদ্ধের মধ্যেও নিজের জায়গা অটুট রাখতে পেরেছেন তিনিÑএমনটাই মনে করেন অক্ষয় কুমার। বলিউডের শক্ত মাটিতে যতটুকু সাফল্যের মুখ দেখেছেন, সবটুকুই নাকি স্ত্রী টুইঙ্কেল খান্নার জন্যই! ২০০১ সালে একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী, রাজেশ খান্না-ডিম্পল কাপাডিয়ার মেয়ে টুইঙ্কেল খান্নাকে বিয়ে করেন অক্ষয়। টুইঙ্কেলকে বিয়ে করার পরপরই নাকি অক্ষয়ের জীবনে একের পর এক সফলতা ধরা দেয়। অক্ষয় বলেন, ‘টুইঙ্কেল আমার জন্য ভীষণ লাকি। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তেই সে আমার পাশে থেকেছে।’
বিয়ের বছরেই টুইঙ্কেল অভিনীত সর্বশেষ ছবি লাভ কে লিয়ে কুচ ভি কারেগা মুক্তি পায়। সত্যিই শেষ ছবির মতো টুইঙ্কেলও তাঁর ভালোবাসা অক্ষয়ের জন্য সবকিছুই করেছেন। বিয়ের পরেই অভিনয় থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে ইন্টেরিয়র ডিজাইনার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন টুইঙ্কেল। আরাভ ও নিতারা নামের দুটি সন্তান রয়েছে এই তারকা দম্পতির। পরিবার, ক্যারিয়ারÑসবকিছু মিলিয়েই জীবনটা মন্দ কাটছে না অক্ষয়ের।
Comments
Post a Comment